বাহাদুর চৌধুরী,
বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও ছাত্র গণআন্দোলনে শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন অনিয়ম, লুটপাট, দূর্বিত্তের আক্রমণ, দেশ-বিদেশের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলে প্রভাব-শালীদের প্রভাব বিস্তার হচ্ছে✍️এর কারণ আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর দূর্বলতা বা ভয় অথবা ভিত্তির অভাব। তারা পুরো দমে কাজ শুরু করতে পারেননি বা তাদের আইনের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারছেন না, এটাই বর্তমান সমাজের বাংলাদেশের ৬৪ জেলার চিত্র। আজকের পুলিশ সদস্যদের দেখলে মনে হবে না যে, উনারা আইন শৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য কর্মরত বা এর অংশ👉কেননা বর্তমান চিত্রে তাদেরকে এক দূর্বল, অবহেলিত এবং অনেকটা লাঞ্ছিতের মতো আকাঁ হয়েছে। চিত্রের কিছু অংশ সদ্য ফুটা গোলাপের মতো, কিন্তু বাকি পুরো অংশটাই যেন বিকেলের ঝরে যাওয়া ফুল👉কেননা পুলিশ আমাদের ভালো করতে চাইলেও যেন, মনের ভেতর Nothing ভাব-টা থাকে। একজন রিকশা চালক বা সিএনজি চালকও তাদের নির্দেশনা মানতে নারাজ। বরং চোখ রাঙিয়ে তর্ক করাই এখন বীরত্বের বহিঃপ্রকাশ।
✍️ গ্রাম অঞ্চলে গ্রুপিং করে দূর্বলের উপর অত্যাচার, জোরপূর্বক জমি দখল এবং বিভিন্ন ধরনের দেশীয় উদ্ভট অপকর্ম গুলো জাগ্রত হচ্ছে। এগুলোও ষড়যন্ত্রের ছোট্ট অংশ হতে পারে। কোথাও যদি আগুন লাগে, সেক্ষেত্রে দেখবেন ওই স্থানের কোনো ক্ষুদ্র অংশ থেকে আগুনের সূত্রপাত কিন্তু ধীরে ধীরে প্রসারিত হয়েছে।
👉 আর বড় বড় ষড়যন্ত্র তো চলমান, বিভিন্ন দিক থেকে তীর ছুরা হচ্ছে অন্তর্ভর্তীকালীন সরকারকে আনভেলেন্স করার জন্য। চোখ কান খুলা রাখলে, এমন চিত্রের উদাহরণ সহজলভ্য।
✍️তাই দেশের অভ্যন্তরিণ চিত্রে, ভোরের আলো ফুটাতে বাংলাদেশের অনন্তপুরহরি সেনাবাহিনীর মেজিস্ট্রসি ক্ষমতার প্রয়োজন আছে এটা আমি এবং আমাদের গণমাধ্যম কর্মীরা মনে করছে।
👉 কিছু ক্ষেত্রে অপরাধীর ইন্সটেন্ট শাস্তি পেলে, দ্বিতীয়বার অপরাধ সংগঠিত হওয়ার মাত্রা হ্রাস পায়। এবং অপরাধীর শাস্তি জন সম্মুখে প্রকাশ করলে, পরিবর্তী অপরাধী আরেকবার চিন্তা করে। অবশ্যই আইন বহির্ভূত কাজকে সমর্থন করি না।
✍️আশা করি অপরাধের সংখ্যা হ্রাস পাবে। যেমন চাঁদাবাজি, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, সিন্ডিকেট এবং বিশেষ করে পরিকল্পিতভাবে কিছু ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর উপর আক্রমণ করে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা। আসন্ন বিভিন্ন জাতির পবিত্র দিন গুলিতে ষড়যন্ত্রকারীদের বিশেষ পরিকল্পনা থাকতে পারে।
✍️অনেকেই সরকারের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করছেন👉 ঠিক আছে🇧🇩 কিন্তু এত রক্তে অর্জিত দেশকে শৃংখল করতে এই মুহুর্তে এর বিকল্প আছে বলে আমাদের মানবাধিকার ও সাংবাদিকদের মনে হয় না।
ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি অভ্যন্তরীণ শক্তি জোরদার হলেই, বাহিরা শক্তি দমন করা সহজ হয়।
#সাংবাদিক বাহাদুর চৌধুরী :
জাতীয় দৈনিক সময়ের অপরাধচক্র পত্রিকা।
ডিজিটাল আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন এর কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ঢাকা,
জাতীয় সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন ৭৮ মতিঝিল ঢাকা।