কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি মোঃ মামুন ভুঁইয়া,
কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা যশোদল বিদ্যুৎ অফিসে আগুন লেগে যাওয়ার পর অযোগ্য বাহিরের লোক দিয়ে, কাজ করতে গিয়ে,
গত ২২/৪/২০২৫ইং তারিখে আনুমানিক সন্ধ্যা ৬টা ২৪মিনিট এ ১১ কেভি প্যানেল বোর্ড ,৩নাম্বার ও ১৩ নাম্বার ফিডার এ আগুন লেগে যায়
কিশোরগঞ্জ পি,ডি,বি, বিদ্যুৎ অফিসে দায়িত্বে ছিলেন সহকারী প্রকৌশলী আহসান হাবীব,
এই সময় ডিউটিতে ছিল জনাব হুমায়ুন কবির ।সে জানায় সহকারী প্রকৌশলী আহসান হাবিবকে তাৎক্ষণিক আগুন লাগার কথা জানিয়েছেন৷ জনাব আহসান হাবিব সাথে সাথেই রাজন লাইনম্যান এ ও বাহিরে লোক আক্কাস এবং সাহায্যকারী আজিজুল হক শামিমকে নিয়ে কাজ করিতে ৩৩/১১কেভি কন্ট্রোল রুমে যান৷ সহকারী প্রকৌশলী আহসান হাবীব ও লাইনম্যান এ রাজন বাহিরের লোক আক্কাসকে এবং আজিজুল হক শামীমকে ইনকামিং লাইন বন্ধ না করে কাজ করিতে বলেন, এ সময় সহকারী প্রকৌশলী আহসান হাবীব দায়িত্বে ছিলেন ৷সাথে সাথে বাহিরের ছেলে আক্কাস ও সাহায্যকারী আজিজুল হক শামীম কাজ করিতে গেলে তাদের সমস্ত শরীর আগুনে পুড়ে যায় ,এই সময় দায়িত্ব ছিল এস বি এ জনাব হুমায়ুন কবির ।একজন এস বি এ দায়িত্বে থাকা অবস্থা কিভাবে বাহিরের লোক আক্কাস প্যানেল বোর্ডের কাজ করেছেন৷ বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কিশোরগঞ্জ এত এত লাইন ম্যান এবং সাহায্যকারী রেখে কিভাবে বাহিরের লোক প্যানেল বোর্ডের কাজ করেন তাই কিশোরগঞ্জ পৌরবাসী জানতে চাচ্ছেন৷অদক্ষ বাহিরের লোক দিয়া ৩৩/১১ কেভি এর মতো এত স্পর্শকাতর জায়গাই কাজ করার জন্য এই দুর্ঘটনা ঘটেছে,যার জন্য দীর্ঘ সময় কিশোরগঞ্জবাসী বিদ্যুৎ ছাড়া ছিলো এ বিষয় নিয়ে এই অযোগ্য দায়িত্ব শীল আহসান হাবীব কে বরখাস্ত সহ দ্রুত আইনের আওতায় আনার জন্য কিশোরগঞ্জ জেলা বাসীর সর্বস্তরের জনগণের দাবী জানান, এ বিষয় নিয়ে কিশোরগঞ্জ জেলা আপামর জনতার প্রশ্ন এবং সাধারণ মানুষের ক্ষতি কে নিবে এই বিদ্যুৎ অফিসের দায়িত্ব, সাধারণ জনগণ আরও বলেন এই ভাবে বিদ্যুৎ লোডশেডিং হলে যারা অসুস্থ রোগী তাদের কি হবে প্রতিটি সরকারি হাসপাতালে ভর্তি বিভিন্ন রোগীদের আত্মীয় স্বজনদের আহাজারি, এ বিষয় নিয়ে বারবার ফোন করার পরও
প্রকৌশলী আহসান হাবীব ফোন রিসিভ করেন নি,সাংবাদিক এ বিষয় নিয়ে বারবার ফোন করে জানার চেষ্টা করে ও ব্যর্থহয়েছেন, বিস্তারিত আসছে পরবর্তী নিউজে,