বটিয়াঘাটা(খুলনা)প্রতিনিধি।
গত ৫ আগষ্ট বিকাল ৪ টায় বটিয়াঘাটা সদরে কাটাখালী গেট সংলগ্ন কাজীবাছা নদীর পাড়ে সাংবাদিক ইমরান হোসেন সুমনের কফিহাউজ ভেঙ্গে দেয় দুর্বিত্তরা। একইদিনে রাত আনুমানিক ১০ টায় ওই ঘর আবার পুড়িয়ে দেওয়া হয় ।
পরবর্তীতে ১৮ আগষ্ট দুপুরে কাজ করতে গেলে দোকানের সামনে অবস্থিত জে এম আই গ্যাস কোম্পানির লোকেরা এসে বাধাদেয়। গত ১৯ আগষ্ট সোমবার ভোরবেলা জেএমআই গ্যাস কোম্পানির লোকেরা সাংবাদিকের দোকানের সামনে জড়ো হয়ে অতর্কিত কাজ শুরু করে দোকানের সামনে তারকাটা দিয়ে বেড়া দিয়ে জেএমআই কোম্পানির নামে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দেয় । এ ব্যপারে ভুক্তভোগী সাংবাদিকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গায় বালু ভরাট করে ২০২১ সাল থেকে এখানে মেঘা কফি হাউজ নামক প্রতিষ্ঠান করে ভোগদখলে থাকিয়া ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছি । পাশাপাশি আমি পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছ থেকে বরাদ্দও নিয়েছি। এখানকার ট্রড লাইসেন্স, ও বিদ্যুৎ বিলের কাগজ সবই আমার নামে । এব্যাপারে ভূক্তভোগী সাংবাদিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে প্রতিকার চেয়ে সেনাবাহিনী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও থানা অফিসার ইনচার্জ বারবার লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন । এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শরীফ আসিফ রহমান'র নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি অভিযোগ পেয়েছি এবং তৎক্ষণাৎ জেএমআই গ্যাস কোম্পানিকে ওখানে সকল কার্যক্রম বন্ধ করে মালামাল সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছি । পাশাপাশি পানি উন্নয়ন বোর্ডকে বিষয়টি দেখার জন্য বলেছি ।