শুক্রবার, ০৬ Jun ২০২৫, ১০:৪৫ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জিগীষা মানবিক পার্টির চেয়ারম্যান নূর হোসাইন  আসসালামু আলাইকুম প্রিয় দেশ বাসি একতা সংগঠন এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ঈদ মোবারক। মোহাম্মদপুর থানাধীন ঢাকা উদ্যান এলাকা হতে সংঘবদ্ধ চোর চক্রের ৩ জন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-২ পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো: ফিরোজ সরকার নগরবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। মিরসরাইয়ে মিথ্যা বিত্তিহীন সংবাদ প্রচারের বিরুদ্ধে প্রধান শিক্ষকের সংবাদ সম্মেলন। গোপালগঞ্জে পবিত্র ঈদুল আজহার প্রধান জামাত সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে। নান্দাইলে রেলওয়ের কোটি টাকার সম্পত্তি দখল করে গেট কিপার সাইফুল গড়ে তুলেছে গরুর খামার। বোনের সাথে ভাইদের প্রতারণা,ডায়ালাইসিস এক মাস বন্ধ করায় বিনা চিকিৎসায় বোনের মৃত্যুর অভিযোগ   খুলনার বটিয়াঘাটা নবাগত সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে মোঃ শোয়েব শাত-ঈল ইভান যোগদান করেছেন। কুষ্টিয়ায় নাগরিক ঐক্যের ১৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

প্রসঙ্গ:ঢাকা সিটি করপোরেশন,উত্তর সিটি-দক্ষিণ সিটি, হয়তো একটি করা হোক, নয়তো ভেঙ্গে চারটি।

অথই নূরুল আমিন

ঢাকা সিটি করপোরেশন, বতর্মানে দুটি সিটিতে ভাগ করা আছে, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। যেভাবে সেই সময়ে একটি সিটি ভেঙ্গে দুটি করা হয়েছিল। সেখানে অনেকটাই আবেগ ছিলো। অনেকটাই স্বার্থ ছিল। এরকম মনোভাব নিয়ে কাজকর্ম করলে লাভের চেয়ে ক্ষতিই হয় বেশি।

ঢাকা সিটি করপোরেশনের গণ বসতি ভোটার হিসেবে। এবং গণ বসতি অনুপাতে এখানে নির্বাচিত মেয়র বা কাউন্সিলরগণ সমগ্র ঢাকাবাসীকে সেবা দিতে চরমভাবে ব‍্যর্থ। তার প্রথম কারণ কোনো কোনো ওয়ার্ডে রয়েছে লক্ষাধিক ভোটারের চেয়েও বেশি। কোনো এলাকায় রয়েছে পাঁচ লাখের ও বেশি।

এখন কথা হলো। ঢাকা সিটি যদি আবার এক করা হয়। তাহলে জনপ্রতিনিধিরা কিভাবে সেবা দেবেন? সেবা দেবার জন‍্য পদ্ধতি পরিবর্তন করা খুবই জরুরি। যেমন নাগরিক প্রত‍্যায়ন পত্র। ওয়ারিশ সার্টিফিকেট, ডেড সার্টিফিকেট, জন্ম নিবন্ধনসহ এই জাতীয় সেবাই বেশি দেয়া হয়ে থাকে, বিশেষ করে সিটি গুলোতে। তাই এখানে নাগরিক সেবার জন‍্য একেকটি ওয়ার্ডে চারটি করে কাউন্সিলর সেবা বুথ থাকা একান্ত জরুরি।
নতুবা ওয়ার্ড বৃদ্ধি করা প্রয়োজন বলে মনে করি।

অন‍্যদিকে ঢাকা সিটি করপোরেশন যদি চার ভাগে ভাগ করা হয়। প্রতিটি ভাগে যদি ভোটার গননার ফলে প্রতিটি সিটিতে ৩৫ টি করে ওয়ার্ড করা হয়। তাহলে ঢাকা শহরে মোট ওয়ার্ড হবে ১৪০ টি। তখন যেমন জনপ্রতিনিধি বাড়বে। তেমনি সীমানাও ছোট হয়ে আসবে। এরকম জনগণ ও কমে আসবে প্রতিটি ওয়ার্ডের গননায়।

আমি মনে করি, একটি সিটি করেও ১৪০টি ওয়ার্ড করা যায়। আবার দুই সিটি রেখেও ১৪০ টি ওয়ার্ড করা যায়। তারপরও প্রত‍্যেক ওয়ার্ডে প্রায় চল্লিশ হাজারের মত ভোটার থাকবে নির্বাচন কমিশনের গননা অনুযায়ী ।তবে সবচেয়ে ভালো হয় চারটি সিটি করা যেমন : উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব,পশ্চিম।
আর একটি সিটি করতে পারলে আরো ভালো হয়। তবে সিটি একটি হোক বা দুটি থাকুক। অথবা চারটি হোক বা না হোক। ওয়ার্ড একশ চল্লিশটি করা দরকার। শুধুমাত্র জনগণের প্রাপ্ত সেবা প্রদানের জন‍্য। যেকোনো সরকার আসুক না কেন, তখন তাদের সুনাম বৃদ্ধি পাবে বলে আমি মনে করি।

অথই নূরুল আমিন
কবি কলামিস্ট ও রাষ্ট্র বিজ্ঞানী
১৭. এপ্রিল ২০২৫

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।