বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫, ০৪:০৭ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
জীবননগরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ইউপি সদস্য দুধবারীসহ আটক৩:ফেনসিডিল উদ্ধার। নোয়াবাদ ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা কামালের শাস্তি দাবি করে মানববন্ধন করেন, চুয়াডাঙ্গা সদর পুলিশ ফাঁড়ী বার্ষিক পরিদর্শন। কাবিখা প্রকল্পে অনিয়ম, বৃদ্ধা নারীসহ গ্রামবাসীকে মারধরের অভিযোগ নান্দাইলে। বটিয়াঘাটায় জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে বকনা গরু বিতরণ। মিরসরাইয়ে তিনদিনব্যাপী ভূমি মেলার উদ্বোধন। চুয়াডাঙ্গা জেলা যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি সাইফুল, সম্পাদক সারোয়ার। ভূমি মেলা ২০২৫ উপলক্ষে নান্দাইলে বর্ণাঢ্য র‌্যালি। করিমগঞ্জে একটি ব্লক ইটের কারখানার মালিকের নিকট দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবীর অভিযোগ। অস্থির অনিশ্চয়তার রাজনীতির সমীকরণে জনজীবন হুমকীর মুখে।

খুলনা কারাগারে উত্তেজনায় বাজালেন পাগলা ঘন্টা।

মোঃ জুয়েল খান খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধি।

খুলনা জেলা কারাগারে হাজতি ও কয়েদিদের মধ্যে মারামারির ঘটনায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। এ সময় জেলখানার ‘পাগলা ঘণ্টা’ বাজানো হলে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সেখানে সেনা মোতায়েন করা হয়। গতকাল স্বজনদের সাথে স্বাক্ষাতকে কেন্দ্র করে এ মারপিটের ঘটনা ঘটে।
খুলনা জেলা কারাগারের সুপার মো. রফিকুল ইসলাম কাদের বলেন, বর্তমানে কারাগারের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
সূত্রে জানা যায়, স্বজনদের সাথে সাক্ষাতকে কেন্দ্র করে হোসেন মুন্সি নামে এক হাজতি কয়েদি সেলিমকে (রাইটার) মারপিট করে। সেলিম পরে অন্য কয়েকজন কয়েদিকে সাথে নিয়ে হোসেনকে খুঁজতে থাকেন। এ নিয়ে জেলের ভেতরেও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে জেলার আবু সায়েম বিষয়টি জানতে পেরে জেলের অভ্যন্তরে গিয়ে বিষয়টি মিটিয়ে দেন।
পরবর্তীতে আবারও একই আসামিরা উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করতে থাকেন। এমনকি কর্তব্যরত কারারক্ষীদের জেলখানা থেকে বের করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় কিছু অতিরিক্ত কারারক্ষী ভিতর প্রবেশ করলে আসামিরা তাদের সাথেও খারাপ আচরণ করেন এবং তাদেরও বের করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেলে পাগলা ঘণ্টা বাজানো হয়। পরে সেনাবাহিনীও ঘটনাস্থলে আসে।
সেনাবাহিনী আসার পর জেলার আবু সায়েম অতিরিক্ত কারারক্ষী নিয়ে জেলখানার ভেতরে প্রবেশ করেন। তিনি আসামিদের নিজ নিজ সেলে প্রবেশ করান।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।